০১. উপজেলার ভৌগলিক অবস্থানঃ রাঙ্গামাটি সদর উপজেলা ২২.৩০ডিগ্রি হতে ২২.৪৯ ডিগ্রি উত্তর অক্ষাংশে,
৯২.০৪ ডিগ্রি হতে ৯২.২২ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমাংশে অবস্থিত। এ উপজেলার মোট আয়তনের এক তৃতীয়াংশ জুড়ে কাপ্তাই (কর্ণফুলী) লেকের অবস্থান।
০২. আয়তন - ৫৪৮. ৬০ বর্গকিলোমিটার ।
০৩. উপজেলার সীমানাঃ উত্তরে- নানিয়ারচর ও লংগদু উপজেলা, পূর্বে- বরকল ও জুড়াছড়ি উপজেলা, দক্ষিণে-
কাপ্তাই ও বিলাইছড়ি উপজেলা এবং পশ্চিমে- কাপ্তাই ও কাউখালী উপজেলা আবস্থিত। উপজেলা শহর ০৯ টি ওয়াড ও ৩৫টি মহল্লা নিয়ে গঠিত।
০৪. উপজেলার জনসংখ্যা : ২০১১ সালের আদম শুমারী অনুযায়ী এ উপজেলার মোট জনসংখ্যা ১,২৪,৭২৮ জন।
০৫. প্রতি বর্গকিলোমিটারে লোকসংখ্যার ঘনত্ব : ৫৯১.১২ জন।
০৬. পৌরসভার সংখ্যা : ০১টি। পৌরসভা - ০৯ টি ওয়ার্ড নিয়ে গঠিত।
০৭. উপজেলাধীন ইউনিয়ন সংখ্যাঃ ০৬ টি (জীবতলী,মগবান,সাপছড়ি,কুতুকছড়ি,বন্দুকভাংগা ও বালুখালী ইউনিয়ন)।
০৮. উপজেলাধীন মৌজার সংখ্যাঃ ২৩ টি।
০৯. পাড়া বা গ্রামঃ ১৭০টি।
১০. উপজেলা মোট হাউজ হোল্ডঃ ১৯,৭৬৬ টি।
১১. জীবনযাত্রা সর্ম্পকিত তথ্যঃ জনগোষ্ঠীর প্রধান পেশাসমূহ হলো কৃষি ২৩.২৩%, বন ১.৯২%, মৎস্য ৩.১৯%,
কৃষি শ্রমিক ৫.৪%, অকৃষি শ্রমিক ৬.৯১%, ব্যবসা ১৬.৬৪%, পরিবহণ ২.০৮%, চাকুরি ২৫.৮১%, অন্যান্য
১৪.৮২%, ভূমিহীন জনসংখ্যা ২৭%, ক্ষুদ্র চাষি ৩৬%, মধ্যম চাষি ২৮%, বড় চাষি ৯%, মাথাপিছু আবাদি
জমি ০.১২ হেক্টর।
১২. শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কলেজ = ০৩ টি
মাধ্যমিক সরকারী বিদ্যালয় = ০২ টি
মাধ্যমিক বেসরকারী বিদ্যালয় = ১৩ টি
নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয় = ০৬ টি
কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্র = ০১ টি
টেক্সটাইল ভোকেশনাল = ০১ টি
শিক্ষক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র = ০১ টি
সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় = ৮৮ টি
বেসরকারী রেজিঃ প্রাঃ বিদ্যালয় = ০১ টি
কেজি স্কুল = ১২ টি
মাদ্রাসা = ০৩ টি
১৩. উপজেলার শিক্ষার হার : ৬৮.৭% (পুরুষ ৮১.৬% , মহিলা ৫১৭%)
১৪. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানসমূহ : মসজিদ : ৩৫টি
হিন্দু মন্দির : ০৮ টি
বৌদ্ধ মন্দির : ৩০ টি
প্যাগোডা : ০৩ টি
১৫. অন্যান্য : বিটিভি সম্প্রসারণ কেন্দ্র = ০১ টি
বেতার সম্প্রসারণ কেন্দ্র = ০১ টি
প্রধান ডাকঘর = ০১ টি
সাব-ডাকঘর = ০২টি
টেলিগ্রাম অফিস = ০১ টি
ব্যাংক = ১২ টি
৫০০ মেঃটন খাদ্য গুদাম = ০২ টি
ফায়ার ব্রিগেড = ০১ টি
সরকারী মৎস্য খামার = ০১ টি
প্রেস ক্লাব = ০১ টি
এনজিও = ৩৮টি
পাবলিক লাইব্রেরী = ০১ টি
সরকারি গণগ্রন্থাগার = ০১ টি
শিল্পকলা একাডেমী = ০১ টি
খেলার মাঠ = ০৭ টি
অফির্সাস ক্লাব = ০২টি
১৬. হ্রদ এলাকা : ৭৯,৫১০.৮০ একর
১৭. ভূমির ব্যবহার : এক ফসলী জমি = ৩,৯৪৩.০০ একর
দো-ফসলী জমি = ১,৮২৪.০০ একর
তিন ফসলী জমি = ৯২.০০ একর
মোট ফসলী জমি = ৭,৮৬৭.০০ একর
ফিঞ্জ ল্যান্ড = ৩,৯১৭.০০ একর
সংরক্ষিত বনাঞ্চল = ২২৫৪০.৪০ একর
১৮. উৎপাদিত কৃষি ফসল : সরিষা, আদা, হলুদ, আলু, ধান, আখ, ডাল, তুলা, সব্জি।
১৯. উৎপাদিত ফলমূল : কলা, পেপে,আনারস, লেবু,তরমুজ,কাঁঠাল,আম,লিচু।
২০. বনজ সম্পদ : সেগুন,কড়ই,গামার,জারুল,চাম্পাফুল,চাপালিশ,মেহগিনি,বাঁশ ও বেত।
২১. প্রধান রপ্তানী দ্রব্য : কাঠ,কাঁঠাল,আনারস,কলা।
২২. যোগাযোগ ব্যবস্থা : সড়ক ও নৌপথ।
৩০. ক) সায়রত মহলের সংখ্যা : নাই।
খ) জলমহাল : ০৪ টি (স্বর্ণটিলা সংলগ্ন জলমহাল, স্টেশন ক্লাব সংলগ্ন জলমহাল, কাঠালতলী সংলগ্ন পুকুর/
জলমহাল) এবং মানিকছড়ি টোল আদায় কেন্দ্র।
৩১. গ্রোথ সেন্টার : ০৫টি।
৩২. কুটির শিল্প : তাঁত ২৬,স্বর্ণকার৩৫, কর্মকার ১২, কাঠের কাজ ১১৭,ওয়েল্ডিং ৩টি।
৩৩. হাসপাতাল : ১০০ শয্যা বিশিষ্ট ০১টি, ইউনিয়ন পরিবার কল্যাণ কেন্দ্র - ০৩টি,মাতৃমংগল
ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র ০১টি, টিবি ক্লিনিক-০১টি, বেসরকারী হাসপাতাল-০৩ টি, (সূর্যের হাসি ক্লিনিক, তবলছড়ি, লেকসাইট হসপিটাল ও মনোঘর হাসপাতাল,রাজবাড়ি এলাকা)।
৩৪. মৌজা সংক্রান্ত : সার্কেল চীফ-০১ ( চাকমা চীফ ব্যারিষ্টার রাজা দেবাশীষ রায়)হেডম্যান-২১,
কার্বারী-১১৪ জন।
৩৫. দর্শণীয় স্তান সমূহ/পর্যটন : পর্যটন কেন্দ্র, রাজবন বিহার, রাজবাড়ী, ফুরমোন পাহাড়, পেদা টিং টিং,
টুকটুক পাহাড়, জেলা প্রশাসকের বাংলো, পুরাতন বাসষ্টেশন হতে ফিসারী ঘাট পর্যন্ত কৃত্রিম বাঁধ, আসামবস্তী ব্রীজ এবং উপজাতীয় জাদুঘর।
৩৬. আবাসিক ব্যবস্থা : পর্যটন মোটেল- ০১টি, উন্নত মানের হোটেল- ০৮টি, (হোটেল সুফিয়া,মোটেল
জর্জ, হোটেল আনিকা, গ্রীন ক্যাসল, শাপলা, ডিগনিটি, হোটেল মেহেদী, হিল প্যালেস)।
৩৭. সদর উপজেলায় সরকারি কার্যালয় সমূহ ১. উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়
২. সহকারী কমিশনার(ভূমি) এর কার্যালয়
৩. উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ অফিস
৪. উপজেলা কৃষি অফিস
৫. উপজেলা শিক্ষা অফিস
৬. উপজেলা প্রকৌশলী অফিস
৭. উপজেলা সমবায় অফিস
৮. উপজেলা প্রাণি সম্পদ বিভাগ
৯. উপজেলা মৎস্য অফিস
১০. উপজেলা পল্লী উন্নয়ন অফিস
১১. উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিস
১২. উপজেলা পরিসংখ্যান অফিস
১৩. উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক অফিস
১৪. উপজেলা অনাসর ও ভিডিপি অফিস
১৫. উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিস
১৬. উপজেলা যুব উন্নয়ন অফিস
১৭. উপজেলা মহিলা বিষয়ক অফিস
১৮. উপ-সহকারী প্রকৌশলী,জনস্বাস্থ্য অফিস
১৯. কোতয়ালী থানা
২০. উপজেলা সমাজসেবা অফিস
২১. উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস
৩৮. দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাংগামাটি সদর উপজেলার মোট ভোটার সংখ্যা ছিল ৮২,৯৪০জন ২০১৪ সালের ভোটার তালিকা হালনাগাতে নতুন ভোটার হয়েছে ৫২৮৩জন বিভিন্ন এলাকা থেকে মাইগ্রেশন হয়ে এসেছেন আরও ৭১৩জন এবং ২০১৪ সালের ভোটার সংখ্যা ৮২,৯৪০জনের মধ্যে মারা গেছেন ৪২৩জন। মৃত ব্যক্তিদের নাম ভোটার তালিকা হতে কর্তন করার পর রাংগামাটির মোট ভোটার সংখ্যা ৮৮ হাজার ৫১৩জন।
খ. দপ্তরের সফলতা : উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয় শুরু হতে গ্রাম, ইউনিয়ন, শহর পর্যায়ে উন্নয়নমূলক,আর্থ সামাজিক, পরিবেশ, দারিদ্র বিমোচন, স্যানিটেশন, অবকাঠামোগত, কৃষি,শিক্ষা,খেলাধূলা ও সাংস্কৃতিক অংগনে নিজস্ব সফলতা ও স্বকীয়তা অক্ষুন্ন রেখে কাজ করে চলছে। তারই ধারাবাহিকতায় অত্র উপজেলায় নিম্নরুপ সফলতা সমুজ্জ্বল।
০১. ২০১৩,২০১৪ ও ২০১৫ সালে পর পর ০৩ বার তথ্য ও প্রযুক্তিতে অবদানের জন্য সেরা উদ্যোক্তার পদক লাভ।
০২. তথ্য প্রযুক্তিতে বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৪ সালে জেলা পযায়ে সেরা ইউএনও এর পদক লাভ।
০৩. ২০১৪ সালের এপ্রিল মাসে উপজেলা প্রশাসন ফেইসবুক পেইজ খোলার মাধ্যমে জনগণকে বিভিন্ন সরকারী ও দাপ্তরিক বিষয় দ্রুততম সময়ে অবগত করা ও সেবা প্রদান করা হচ্ছে।
০৪. প্রাথমিক শিক্ষায় বিশেষ অবদানের জন্য ২০১৩ ও ২০১৪ সালে জেলা পযায়ে সেরা ইউএনও এর সম্মাননা লাভ।
০৫. ২০১৩ সাল থেকে ইউএনও অফিস ভবন সম্পূন ওয়াই ফাই জোন এ রুপান্তর করা হয়েছে।
০৬. জেলা পরিষদ গোল্ডকাপ’ ২০১০ চ্যাম্পিয়ন ।
০৭. ইতোমধ্যে ৩ টি ইউনিয়ন জম্ম নিবন্ধনীকরণে ১০০ ভাগ সফলতা অর্জন করেছে।
০৮. গণস্বাক্ষরতা অভিযান-১ম স্থান
০৯. রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা প্রশাসক গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্ট’২০০৭ থেকে অপরাজিত
১০. জাতীয় স্যানিটেশন অভিযান’ ২০০৫ সালের মধ্যে ১০০ ভাগ স্যানিটেশন অর্জনের জন্য স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় কর্তৃক স্বীকৃতি প্রদান।
১১. অনুর্ধ্ব ১৪ বয়সী ছেলেদের গোল্ডকাপ প্রতিযোগিতা’২০০৫ চ্যাম্পিয়ন
১২. বৃক্ষরোপনে প্রধানমন্ত্রীর জাতীয় পুরস্কার লাভ’ ২০০০-৩য় স্থান
১৩. অনুর্ধ্ব ১২-১৬ বছর বয়সী ছেলেদের কাবাডি প্রতিযোগিতা’ ১৯৯৯ চ্যাম্পিয়ন
১৪. রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট’ ১৯৯৭ রানার আপ
১৫. রাঙ্গামাটি পার্বত্য জেলা গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্ণামেন্ট’ ১৯৯৫ চ্যাম্পিয়ন
গ. প্রতিকুল পরিস্থিতির বিবরণঃ
অত্র উপজেলা পরিষদ মুল কর্মকান্ড ০৬ টি ইউনিয়ন পরিষদ নিয়ে পরিচালনা করে থাকে। উক্ত ইউনিয়নগুলোর মধ্যে সাপছড়ি ও কুতুকছড়ি ছাড়া অন্য ০৪ টি নদী পথে বিদ্যমান। ইউনিয়নগুলো পাহাড়ী এলাকা বেষ্টিত হওয়ায় সেখানকার যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই খারাপ এবং অধিকাংশই ঝোপ-জংগল পরিবেষ্টিত দূর্গম এলাকা। একদিকে ইউনিয়ন পর্যায়ে দ্রুততার সাথে যোগাযোগ রক্ষার জন্য স্পীডবোট নেই, অপরদিকে ইউনিয়নগুলোতে উন্নত যোগাযোগ অবকাঠামো গড়ে না উঠায় সার্বক্ষনিক মনিটরিং করা দুরহ বলা চলে। গ্রীস্মকালে কাপ্তাই লেকের পানি কমে গেলে ইউনিয়নগুলোতে যোগাযোগ রক্ষা করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে।
ঘ . সুপারিশ :
১.কমকতা কমচারীদের আবাসনের জন্য ডরমিটরী নির্মাণ করা
২. সদর উপজেলার জন্য স্পীড বোট এর ব্যবস্থা করা।
৩. ইউটিডিসি ভবন-১ পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে। কিন্তু ভবন-২ এর উর্দ্ধমূখী সম্প্রসারণ না হওয়ায় বা নতুন ভবন নিমাণ করার বরাদ্দ না পাওয়ায় পরিত্যক্ত ভবনেই ইউএনও অফিস,পরিষদ অফিস ও পিআইও অফিসসহ হলরুমের কাযক্রম চলছে
৪. উপজেলাধীন সকল কর্মকান্ডের তদারকি করণে নির্বাহী অফিসারের ক্ষমতা বৃদ্ধি করা ;
৫. অর্গানোগ্রাম অনুসারে জনবল নিয়োগ করা ।
** রাঙ্গামাটি সদর উপজেলার উল্লেখযোগ্য ব্যক্তিদের নাম/ পরিচিতি:
১. জনাব জ্যোতিরিন্দ্র বোধিপ্রিয় লারমা, (সন্তু লারমা) চেয়ারম্যান,পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ-কল্যাণপুর
২. জনাব দীপঙ্কর তালুকদার, প্রতিমন্ত্রী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, চম্পকনগর।
৩. জনাব নিখিল কুমার চাকমা, চেয়ারম্যান, রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ, সিদ্ধিভবন এলাকা।
৪. চাকমা রাজা ব্যারিষ্টার দেবাশীষ রায়, রাজবাড়ী।
৫. জনাব কল্প রঞ্জন চাকমা, প্রাক্তন মন্ত্রী, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, বন্ধু যীশুটিলা।
৬. জনাব মনি স্বপন দেওয়ান, উপমন্ত্রী (সাবেক), পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয-পুলিশ লাইন
৭. জনাব বিনয় দেওয়ান, প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী, পাথরঘাটা, রির্জাভ বাজার।
৮. জনাব সুবিমল দেওয়ান, প্রাক্তন প্রতিমন্ত্রী, কলেজ গেইট।
৯. ড. মানিক লাল দেওয়ান,সাবেক চেয়ারম্যান,রাঙ্গামাটি জেলা পরিষদ-ট্রাইবেল অফিসার্স কলোনী।
১০. জনাব গৌতম দেওয়ান, প্রাক্তন চেয়ারম্যান,-- ঐ - রির্জাভমুখ।
১১. জনাব চিংকিউ রোয়াজা,প্রাক্তন চেয়ারম্যান,--- ঐ -- দক্ষিন কালিন্দীপুর।
১২. জনাব হাবিবুর রহমান, চেয়ারম্যান, পৌরসভা,তবলছড়ি।
১৩. জনাব মাহবুবুর রহমান,সদস্য ,পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ-তবলছড়ি।
১৪. ডাঃ এ কে দেওয়ান,প্রাক্তন পৌরসভা চেয়ারম্যান,আনন্দ বিহার এলাকা।
১৫. জনাব নজরুল উসলাম,প্রাক্তন পৌরসভা চেয়ারম্যান,রির্জাভমুখ।
১৬. জনাব উষাতন তালুকদার,সহ সভাপতি,পার্বত্য চট্টগ্রাম আঞ্চলিক পরিষদ,কালিন্দীপুর।
১৭. জনাব দীপেন দেওয়ান,সভাপতি,বিএনপি, কলেজ গেইট।
১৮. হাজী মোঃ কামাল উদ্দিন, সাঃ সম্পাদক, জেলা আওয়ামীলীগ, পুরাতন হাসপাতাল এলাকা।
১৯. মোঃ শহীদুল্লাহ,সভাপতি,জামায়াতে ইসলামী,রাঙ্গামাটি ,কাঠালতলী।
২০. মোঃ শাহজাহান মোল্লা,সভাপতি জাতীয় পাটি,কালিন্দীপুর।
২১. বেগম সুদিপ্তা দেওয়ান,সাবেক সংসদ সদস্য,আনন্দ বিহার এলাকা
২২. বেগম অঞ্জুলিকা খীসা, প্রাক্তন জেলা শিক্ষা অফিসার,রাজবাড়ি এলাকা।
২৩. জনাব মায়াধন চাকমা, প্রাক্তন ইউপি ও উপজেলা চেয়ারম্যা,শশী দেওয়ান পাড়া, বনরুপা।
২৪. মিসেস রাঙ্গাবী তঞ্চঙ্গ্যা,সহকারী শিক্ষিকা,কিডস এক্সপ্লোরার স্কুল, চম্পকনগর।
২৫. মিস নিরুপা দেওয়ান, প্রাক্তন প্রধান শিক্ষিকা, রাঙ্গামাটি সরকারী উচ্চ বিদ্যালয়, মানবাধিকার কমিশনের
সদস্য।