Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

দর্শনীয় স্থান

অনুসন্ধান করুন

# শিরোনাম স্থান কিভাবে যাওয়া যায় যোগাযোগ
আরণ্যক

ভেদভেদী, রাঙ্গামাটি

সড়ক পথে

রিজিয়ন সদর দপ্তর

রাঙ্গামাটি রিজিয়ন

আসামবস্তী ব্রীজ আসামবস্তী পুরাতন বাস স্টেশন শাপলা চত্বর হতে টেক্সী রিজার্ভ করে আসাম বস্তী ব্রীজে যাওয়া যায়। 0
উপজাতীয় যাদুঘর রাংগামাটি সদর যাদুঘরটি সকলের জন্য উম্মুক্ত। রাঙ্গামাটি শহরের প্রবেশ দ্বারে সহজেই দৃষ্টি কাড়ে যে স্থাপত্যটি সেটিই উপজাতীয় যাদুঘর। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর সাংস্কৃতিক ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠালগ্নে এতদঞ্চলের বিভিন্ন জাতিসত্তার নৃতাত্ত্বিক নিদর্শন সামগ্রি নিয়ে সীমিত পরিসরে এ যাদুঘরের যাত্রা শুরু হয়। ২০০৩ খ্রিস্টাব্দে নতুন ভবন নির্মিত হলে তা আরো সমৃদ্ধ হয়। এ যাদুঘরে পার্বত্য চট্টগ্রামে বসবাসরত জাতিসত্তাসমূহের ঐতিহ্যবাহী অলংকার, পোষাক-পরিচ্ছদ, বাদ্যযন্ত্র, ব্যবহার্য তৈজষপত্র, অস্ত্র-শস্ত্র, প্রাচীন মুদ্রা, প্রাচীন ধর্মীয় গ্রন্থ, পুঁতিপত্র, তৈলচিত্র ও উপজাতীয় জীবনধারার বিভিন্ন আলোকচিত্র রয়েছে। এসব সংগ্রহ দেখে জাতিসত্তাসমূহের জীবনাচার, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে ধারণা অর্জন করা যায়। 0
ঐতিহ্যবাহী চাকমা রাজার রাজবাড়ি

রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা।

যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়িযোগে কে.কে.রায় সড়ক হয়ে হ্রদের এই পাশে যেতে হবে। অতঃপর নৌকাযোগে হ্রদ পার হয়ে রাজবাড়িতে যাওয়া যাবে। কাপ্তাই হ্রদের মাধ্যমে নৌপথেও এ স্থানে আসা যায়।

জেলা প্রশাসক বাংলো রাঙ্গামাটি সদর রাঙ্গামাটি শহরের যে কোন স্থান হতে অটোরিক্সা যোগে যাওয়া যায়। ভাড়ার পরিমাণ ১০০-১৫০/- টাকা। তবে বাংলো এলাকায় প্রবেশের জন্য অনুমতি আবশ্যক। 0
পর্যটন মোটেল ও ঝুলন্ত সেতু তবলছড়ি ডিয়ার পার্ক রাঙ্গামাটি শহরের তবলছড়ি হয়ে সড়ক পথে সরাসরি ‘পর্যটন কমপ্লেক্সে’ যাওয়া যায়। এখানে গাড়ি পার্কিং-য়ের সুব্যবস্থা রয়েছে। যারা ঢাকা বা চট্টগ্রাম থেকে সার্ভিস বাসে করে আসবেন তাদের তবলছড়িতে নেমে অটোরিক্সাযোগে রিজার্ভ করে (ভাড়ার পরিমাণ আনুমানিক ৮০-১০০/-) যেতে হবে। 0
ফুরমোন পাহাড়

রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা।

শহর থেকে অটোরিক্সা কিংবা অন্য কোন মটরগাড়ি যোগে পাহাড়ের পাদস্থলে যাওয়া যাবে। পরে হেটে পাহাড়ে উঠতে হবে।

বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সেনায়েক মুন্সী আব্দুর রউফ স্মৃতি ভাস্কর্য

সাপছড়ি, সদর, রাংগামাটি।

রাংগামাটি চট্টগ্রাম সড়ক সংলগ্ন সাপছড়ি নামক স্থানে অবস্থিত। সদর উপজেলা থেকে আটো রিক্সা এবং চট্টগ্রামগামী বিভিন্ন যানের মাধ্যমে উক্ত স্থানে যাওয়া যায়।এখানে বিভিন্ন পর্যটক শীতকালীন সমযে ভিড় জমায়।

যমচুক

বন্দুক ভাংগা ইউনিয়ন, রাঙ্গামাটি সদর

রাংগামাটি জেলা সদর থেকে দেশীয় ইঞ্জিন বোটে খারিক্ষ্যং, ত্রিপুরাছড়া এবং মাচ্চ্যাপাড়া হয়ে প্রায় ৪ ঘন্টা পায়ে হেটে যমচুক এলাকা যাওয়া যায়। যমচুগ এলাকাটি থেকে পুরো বন্দুক ভাংগা এলাকা অবলোকন করা যায়।

১০ রাইন্যা টুগুন ইকো রিসোর্ট

রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই মাঝামাঝি কামিলাছড়ি নামক এলাকায়

রাঙ্গামাটি সদর ও কাপ্তাই উপজেরা থেকে এখানে স্থল ও জলপথে যাওয়া যায়।

ব্যবস্থাপক 

রাইন্যা টুগুন ইকো রিসোর্ট 

১১ রাঙ্গামাটি-কাপ্তাই সংযোগ সড়ক

রাঙ্গামাটি ও কাপ্তাই এর মাঝে

রাঙ্গামাটি থেকে কাপ্তাই যাওয়ার নতুন সড়ক এটি। অটোরিক্মা/মাইক্রো দিয়ে যাওয়ার সময় ই সড়কের চারপাশের দৃশ্য উপভোগ করা য়ায়। এছাড়া চট্টগ্রাম থেকে নিজস্ব বা ভাড়া গাড়িতে করে এই সড়ক দিয়ে রাঙ্গামাটি আসা যায়।

১২ রাজবন বিহার

রাঙ্গামাটি সদর, রাঙ্গামাটি পাবর্ত্য জেলা।

যাতায়াত ব্যবস্থাঃ-টিটিসি রোড দিয়ে কিংবা রাঙ্গামাটি জিমনেসিয়াম এর পাশের রাস্তা দিয়ে অটোরিক্মা কিংবা প্রাইভেট গাড়ি কিংবা অন্য কোন মটরযানে রাজবন বিহারে যাওয়া যায়। নৌপথে বিভিন্ন বোটযোগেও এখানে যাওয়া যায়।

১৩ সুবলং ঝর্ণা

বরকল, রাঙ্গামাটি সদর

রাঙ্গামাটির রিজার্ভ বাজার, পর্যটন ঘাট ও রাংগামাটি শহরের বিভিন্ন স্থান থেকে স্পীড বোট ও নৌ-যানে করে সহজেই সুবলং যাওয়া যায়। যার ভাড়ার পরিমাণ ঘন্টা প্রতি স্পীড বোট ঘন্টায় ১২০০-১৫০০/- এবং দেশীয় নৌযান ৫০০-৮০০/- টাকা।